বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুষ্টিয়ার আতিয়ার খাঁ হত্যাকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হয়েছে ধূম্রজাল -পর্ব ১ : প্রতিবাদী কন্ঠ সাংবাদিকের ওপর হামলার প্রতিবাদে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন : প্রতিবাদী কন্ঠ কুষ্টিয়ায় ফ্যাসিষ্ট সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষে আ.লীগ নেতাদের নিয়ে ইউএনও’র মিটিং : প্রতিবাদী কন্ঠ কুষ্টিয়ায় পরকীয়ার জেরে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ : প্রতিবাদী কন্ঠ কুষ্টিয়া জেলার ঝাউদিয়া থানা বাস্তবায়নের দাবিতে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক অবরোধ : প্রতিবাদী কন্ঠ কুষ্টিয়ার আলাউদ্দিন নগরে অনুষ্ঠিত হল পিঠা উৎসব ও কৃষি মেলা : প্রতিবাদী কন্ঠ কুষ্টিয়ায় বিএনপি’র বিভাগীয় প্রশিক্ষণ কর্মশালায় পদবঞ্চিত নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ : প্রতিবাদী কন্ঠ মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ী বিএনপি নেতার বাড়িতে মিলল ইয়াবা ও প্রায় ২০ লাখ টাকা : প্রতিবাদী কন্ঠ আ.লীগ সরকারের আমলে দখল নেওয়া জমি উদ্ধার করল গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ : প্রতিবাদী কন্ঠ শিল্পপতি আলাউদ্দিন আহমেদ’র স্ত্রী সুরাইয়া বিলকিসের বিষমুক্ত ছাদ বাগান : প্রতিবাদী কন্ঠ

কুষ্টিয়ার জিকে সেচ প্রকল্পের দুটি পাম্প নষ্টের কারনে চাষিরা বিপাকে : প্রতিবাদী কন্ঠ

প্রতিবাদী কন্ঠ ডেস্ক ॥
  • প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট, ২০২২
  • ৩৩২ পাঠক পড়েছে

প্রতিবাদী কণ্ঠ ডেস্ক : ভরা আমন মৌসুমে কৃষকের জমিতে সেচের পানি নিশ্চিত করতে সরকার নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুতের ব্যবস্থা করলেও কুষ্টিয়া ভেড়ামারায় দেশের বৃহত্তর গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের তিনটি প্রধান পাম্পের মধ্যে দুটিই পড়ে আছে বিকল হয়ে। এতে স্বল্প খরচে তিন মৌসুমে নির্বিঘ্নে সেচ সুবিধা পাওয়া এ অঞ্চলের চাষীরা চাষিরা পড়েছেন বিপাকে। একটি সচল থাকলেও দুটি পাম্প বিকল থাকায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কর্তৃপক্ষও। দ্রুতই পাম্প দুটি মেরামতের আশ্বাস দিয়েছেন তারা।
১৯৬২ সাল থেকে কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা ও মাগুরা জেলার ১৩টি উপজেলার প্রায় ৯৫ হাজার হেক্টর জমিতে স্বল্প খরচে সেচ সুবিধা দিয়ে আসছে দেশের বৃহত্তম এই সেচ প্রকল্পটি। গত বছরের মে মাসে এই সেচ প্রকল্পটির ২ নম্বর পাম্পটি বিকল হয় এবং চলতি বছরে বিকল হয়ে পড়ে ৩ নম্বর পাম্পটিও। বর্তমানে সচল একটি মাত্র পাম্প দিয়েই চলছে সেচ কার্যক্রম। চলতি আমনের ভরা মৌসুমে বেশির ভাগ মাঠেই ডিজেলচালিত শ্যালোমেশিন দিয়ে সেচের পানির চাহিদা পূরণ করছেন তারা।
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ‘দুটি পাম্প বিকল থাকায় একটি মাত্র পাম্প দিয়ে সবোর্চ্চ সেচ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। এতে কৃষকেরা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। বিকল হওয়া পাম্প দুটি মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। দ্রুতই এই সমস্যা সমাধান হবে। গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের তথ্য মতে, তিনটি পাম্প একসঙ্গে চালু থাকলে পদ্মা নদী থেকে প্রতি সেকেন্ডে তিন হাজার ৯০০ কিউসেক পানি আবাদি জমিতে দেওয়া সম্ভব হয়l

নিউজটি শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
© All rights reserved © 2021-2022 । প্রতিবাদী কন্ঠ
Design and Developed by DONET IT
SheraWeb.Com_2580